ইংল্যান্ড
অধিনায়ক অ্যালিস্টার কুক ৪৪ রানে ব্যাট করছিলেন তখন। ২৫.৫ ওভারে
দলের রান তখন ১০৯। বাংলাদেশ স্পিনার মেহেদি হাসান মিরাজের দুর্দান্ত
একটি বল ব্যাটের ফাঁক গলে আঘাত হানে তাঁর প্যাডে। সমস্বরে
বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের এলবিডব্লিউর আবেদন। শ্রীলঙ্কান
আম্পায়ার কুমার ধর্মসেনা প্রথমে আউট না দিলেও পরে টিভি আম্পায়ারের সহায়তা নেন। অথচ
নিউজিল্যান্ডের টিভি আম্পায়ার ক্রিস গাফানি সিদ্ধান্ত দিলেন, ইংল্যান্ড
অধিনায়ক আউট নন। কেন? প্রশ্ন
ওঠে এই সিদ্ধান্ত নিয়ে। অথচ টিভি রিপ্লেতে দেখা যায় বল স্টাম্পে আঘাত
হানার কথা। কিন্তু রিভিউতে বলের গতিপথ কীভাবে পরিবর্তন করা
হয়েছে তা নিয়ে জোরালো প্রশ্ন ওঠে। কারো কারো দাবি, তাহলে কি
রিভিউতে বলের গতিপথ পরিবর্তন করে দেখানো হয়েছে? অথচ একই রকম আউট ছিলেন মইন আলী। তাঁর রিভিউতে ঠিকই দেখা গেছে, বল আঘাত
হেনেছে স্টাম্পে। তিনি আউটও হয়েছেন। কিন্তু কুককে
আউট দেওয়া হয়নি। শুধু এটিই নয়, ব্যক্তিগত ৫৯ রানের মাথায় কুকের বিপক্ষে আরো
একবার এলবিডব্লিউর জোরালো আবেদন ওঠে। রিভিউ নেয় বাংলাদেশ। আবারও
একইভাবে রিভিউতে জেতেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক। প্রশ্নবিদ্ধ এই দুটি রিভিউ জিতেও বেশিক্ষণ উইকেটে থাকতে পারেননি কুক। এক
ওভার পরেই সেই ৫৯ রানের মাথায় সাজঘরে ফিরে যান। মিরাজের বলে
মুমিনুল হকের হাতে ক্যাচ দিয়ে।
No comments:
Post a Comment